এপ্রিকট I Apricot I 500 gm
৳ 950.00
এপ্রিকট
* এপ্রিকটে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-বি২, ভিটামিন-বি৩, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে।
* এপ্রিকটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাট।
* রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে এপ্রিকট। যাদের মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়।
* তাদের জন্য এপ্রিকট খুবই উপকারী।
* এপ্রিকটের পেকটিন ও সেলুলোজ পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত এপ্রিকট খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
* জ্বরের সময় এপ্রিকট পিষে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
আপনাদের জানার মতন অ্যাপিকটের চমৎকার উপকারিতা বা সুবিধা
অন্যতম বহুমুখী ফল হিসেবে অ্যাপ্রিকট আসলে ছোট ও অদ্ভুত ধরণের ও অপূর্ব জিনিষ। এই হলুদাভ-কমলা রঙের রসালো ও গোলগাল ফলের বাইরের আবরণে সূক্ষ্ম রোম থাকে এবং এর গড়ন নরম ফারের মতন। এটা টুকরো না করেও খাওয়া যায় এবং এটা বিশ্বের অন্যতম স্বাস্থ্যকর ফল, যার মধ্যে প্রচুর উপকারিতা আছে। ১০০ গ্রাম টাটকা অ্যাপ্রিকট বাস্তবিক শরীরের প্রয়োজনীয় ১২% ভিটামিন সি ও এ-র সাথে ৬% ক্যালসিয়াম দেয়। ‘দিনে একবার অ্যাপ্রিকট খেলে ডাক্তারের দরকার লাগবে না’- সেই ব্যাপারে এখানে বলা হল।
ভিটামিনের সমৃদ্ধ উৎস
অ্যাপ্রিকটে প্রচুর ভিটামিন এ আছে, যা রেটিনল নামে পরিচিত। এটা ফ্যাটে দ্রবণীয় এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। অ্যাপ্রিকটের মধ্যের রেটিনল এবং বিটা-ক্যারোটিন নিউরোভাসকুলার এআরএমডি-র ঝুঁকি কমায়। নিউরোভাসকুলার এআরএমডি কিন্তু বয়স কালে পেশীর ক্ষয় ও সময়ের সাথে দৃষ্টিশক্তিও নষ্ট করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রভাব
পাকা অ্যাপ্রিকট অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রাকৃতিক উৎস। রোজ খেলে সেটা সময়ের সাথে জমে যাওয়া টক্সিনকে শরীর থেকে বের করে দেয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের ক্ষতিকারক ফ্রি রাডিকেল ধ্বংস করে।
ত্বকের জন্য ভালো
ভিটামিন সি ও এ এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট সুস্থ ও ভালো ত্বক সুনিশ্চিত করে। অ্যাপ্রিকটের মধ্যের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বয়সের ছাপ পড়া কমায়। রোজ কিছুটা পরিমাণ অ্যাপ্রিকট খান এবং সুস্থ ত্বকের যত্নের নিয়ম মেনে চলুন।
ফাইবারের ক্ষমতা
শুকনো কিংবা টাটকা অ্যাপ্রিকট ডায়াটারি ফাইবারের উত্তম উৎস। অ্যাপ্রকটের ভেতরের রেটিনল ফ্যাটে দ্রবণীয় সুতরাং এই ফল শরীরের মধ্যে সহজেই দ্রবীভূত হয়। এই কারণে, গুরুত্বপূর্ন পুষ্টি উপাদান সহজেই শরীরের মধ্যে শোষিত হয়। এটা দ্রুত ফ্যাটি অ্যাসিডকে ভাঙ্গে, অর্থাৎ হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি হয়। এই ফল তাছাড়াও নিয়মিতভাবে অন্ত্র পরিষ্কার করে শরীরকে গ্যাসট্রোইনটেস্টাইনাল উদ্বেগের হাত থেকে রক্ষা করে।
হাড় শক্ত ও মজবুত করে
হাড়ের গঠন, বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য ক্যালসিয়াম দরকার। শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ পটাসিয়াম না থাকলে, ক্যালসিয়াম শোষিত হয় না এবং সমানভাবে বিন্যস্ত হয় না। অ্যাপ্রকটের মধ্যে যেহেতু ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম উভয়েই থাকে বলে এটা ভালোকরে ক্যালসিয়াম শোষণ করায়।
অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা
অ্যাপ্রিকটে নন-হেমে আয়রন থাকে। এইধরনের আয়রন শরীরে শোষিত হতে সময় নেয় এবং অনেক বেশীক্ষণ থাকে। এটা রক্তাল্পতার প্রতিরোধ করে। এর সাথে সামান্য ভিটামিন সি নেওয়া হলে এটা নন-হেমে আয়রনের উত্তম শোষণ নিশ্চিত করে।
হৃৎপিণ্ডের সুস্থতা বজায় রাখে
অ্যাপ্রিকট শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমায় ও হৃৎপিণ্ডকে সুরক্ষিত রাখে। একই সাথে, এটা শরীরে উপকারি কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এই ফলের পটাশিয়ামের পরিমাণ শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখার সাথে হৃদপেশীকে ঠিকঠাক রাখে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
⊕ ⇒ এপ্রিকট’এর মূল্য : ৫০০ গ্রাম ৮২৫/- টাকা
Out of stock
এপ্রিকট
* এপ্রিকটে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-বি২, ভিটামিন-বি৩, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে।
* এপ্রিকটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাট।
* রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে এপ্রিকট। যাদের মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়।
* তাদের জন্য এপ্রিকট খুবই উপকারী।
* এপ্রিকটের পেকটিন ও সেলুলোজ পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত এপ্রিকট খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
* জ্বরের সময় এপ্রিকট পিষে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
আমাদের জানার মতন অ্যাপিকটের চমৎকার উপকারিতা বা সুবিধা
অন্যতম বহুমুখী ফল হিসেবে অ্যাপ্রিকট আসলে ছোট ও অদ্ভুত ধরণের ও অপূর্ব জিনিষ। এই হলুদাভ-কমলা রঙের রসালো ও গোলগাল ফলের বাইরের আবরণে সূক্ষ্ম রোম থাকে এবং এর গড়ন নরম ফারের মতন। এটা টুকরো না করেও খাওয়া যায় এবং এটা বিশ্বের অন্যতম স্বাস্থ্যকর ফল, যার মধ্যে প্রচুর উপকারিতা আছে। ১০০ গ্রাম টাটকা অ্যাপ্রিকট বাস্তবিক শরীরের প্রয়োজনীয় ১২% ভিটামিন সি ও এ-র সাথে ৬% ক্যালসিয়াম দেয়। ‘দিনে একবার অ্যাপ্রিকট খেলে ডাক্তারের দরকার লাগবে না’- সেই ব্যাপারে এখানে বলা হল।
ভিটামিনের সমৃদ্ধ উৎস
অ্যাপ্রিকটে প্রচুর ভিটামিন এ আছে, যা রেটিনল নামে পরিচিত। এটা ফ্যাটে দ্রবণীয় এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। অ্যাপ্রিকটের মধ্যের রেটিনল এবং বিটা-ক্যারোটিন নিউরোভাসকুলার এআরএমডি-র ঝুঁকি কমায়। নিউরোভাসকুলার এআরএমডি কিন্তু বয়স কালে পেশীর ক্ষয় ও সময়ের সাথে দৃষ্টিশক্তিও নষ্ট করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রভাব
পাকা অ্যাপ্রিকট অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রাকৃতিক উৎস। রোজ খেলে সেটা সময়ের সাথে জমে যাওয়া টক্সিনকে শরীর থেকে বের করে দেয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের ক্ষতিকারক ফ্রি রাডিকেল ধ্বংস করে।
ত্বকের জন্য ভালো
ভিটামিন সি ও এ এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট সুস্থ ও ভালো ত্বক সুনিশ্চিত করে। অ্যাপ্রিকটের মধ্যের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বয়সের ছাপ পড়া কমায়। রোজ কিছুটা পরিমাণ অ্যাপ্রিকট খান এবং সুস্থ ত্বকের যত্নের নিয়ম মেনে চলুন।
ফাইবারের ক্ষমতা
শুকনো কিংবা টাটকা অ্যাপ্রিকট ডায়াটারি ফাইবারের উত্তম উৎস। অ্যাপ্রকটের ভেতরের রেটিনল ফ্যাটে দ্রবণীয় সুতরাং এই ফল শরীরের মধ্যে সহজেই দ্রবীভূত হয়। এই কারণে, গুরুত্বপূর্ন পুষ্টি উপাদান সহজেই শরীরের মধ্যে শোষিত হয়। এটা দ্রুত ফ্যাটি অ্যাসিডকে ভাঙ্গে, অর্থাৎ হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি হয়। এই ফল তাছাড়াও নিয়মিতভাবে অন্ত্র পরিষ্কার করে শরীরকে গ্যাসট্রোইনটেস্টাইনাল উদ্বেগের হাত থেকে রক্ষা করে।
হাড় শক্ত ও মজবুত করে
হাড়ের গঠন, বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য ক্যালসিয়াম দরকার। শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ পটাসিয়াম না থাকলে, ক্যালসিয়াম শোষিত হয় না এবং সমানভাবে বিন্যস্ত হয় না। অ্যাপ্রকটের মধ্যে যেহেতু ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম উভয়েই থাকে বলে এটা ভালোকরে ক্যালসিয়াম শোষণ করায়।
অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা
অ্যাপ্রিকটে নন-হেমে আয়রন থাকে। এইধরনের আয়রন শরীরে শোষিত হতে সময় নেয় এবং অনেক বেশীক্ষণ থাকে। এটা রক্তাল্পতার প্রতিরোধ করে। এর সাথে সামান্য ভিটামিন সি নেওয়া হলে এটা নন-হেমে আয়রনের উত্তম শোষণ নিশ্চিত করে।
হৃৎপিণ্ডের সুস্থতা বজায় রাখে
অ্যাপ্রিকট শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমায় ও হৃৎপিণ্ডকে সুরক্ষিত রাখে। একই সাথে, এটা শরীরে উপকারি কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এই ফলের পটাশিয়ামের পরিমাণ শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখার সাথে হৃদপেশীকে ঠিকঠাক রাখে।
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Reviews
There are no reviews yet.