বিশ্ববিখ্যাত দুলালচন্দ্র ভড়ের তালমিছরি-(৬ মাস থেকে সব বয়সীদের জন্য)
ইন্ডিয়ান অরজিনাল দুলালচন্দ্রভড়ের তালমিছরি,কেনার আগে তালমিছরি বোতলের গায়ে দুলালচন্দ্রের ছবি ও স্বাক্ষরযুক্ত লেবেল চেক করে নিবেন।
তালমিছরির কথা উঠলেই আসে দুলালচন্দ্র ভড়ের নাম,খাঁটি তালের গুড় দিয়ে মিছরি বানানো হয়,তাল থেকে তৈরি তালমিছরি দেহের নানা উপকারে আসে।এর উপাদানগুলো মস্তিষ্ক ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
চিনির বিকল্প: তালমিছরি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি মিষ্টি। এতে খুব কম পরিমাণে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) থাকায় রক্তের সুগারের ওপর খুব কম প্রভাব পড়ে। ডায়াবেটিস সমস্যায় যাদের চিনি খাওয়ায় সমস্যা আছে, তারা এটি খেতে পারে।
সুজি, সেরেলাক ,হালুয়া, বিস্কুট ,শরবত ,কেক, ইত্যাদ বিভিন্ন মিস্টি খাবারে চিনির পরিবর্তে মিছরি ব্যবহার করতে পারেন।
অনেক ডাক্তার -১ বছরের আগে বাচ্চাদের চিনি খাওয়াতে নিষেধ করে, কিন্তু অনেক মায়েরা চিনির পরিবর্তে কি দিবেন তা নিয়ে খুব টেনশন করেন তাই বাচ্চাদের খাবারের একটু মিস্টি স্বাদ আনতে এতে তালমিছরি যুক্ত করুন ।
বি দ্রঃ অনেক সময় মিস্টি জাতীয় খাবারে পিপড়া বা পোকা পাওয়া যায় ,এতে আমার কিছুই করার থাকবে না ,আমি বোতলের মুখ না খুলেই আপনাদের কে দিচ্ছি।প্রোডাক্ট নেওয়ার আগে অবশ্যই পোস্টটা পড়ে নিবেন।
তালমিছরি এর উপকারিতা-
আনিমিয়া : ,তালমিছরিতে প্রচুর পরিমান আয়রন থাকার দরুণ এটা আনিমিয়াতে ভীষণ ভাবে কাজে দেয়। বিশেষত মেয়েদের জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
হাড়ের সমস্যা সমাধান : প্রচুর পরিমাণ ক্যালশিয়াম আর পোট্যাশিয়াম থাকার কারণে তালমিছরি হাড় ও দাঁত শক্ত করে ও হাড়ের সমস্যা দূর করে।মেয়েদের মেনোপজের পরে হাড় ক্ষয় হতে শুরু করে এবং হাড় ভাঙ্গার সমস্যা একটি দৈনন্দিন সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এই ক্ষয় রোধ করতে নিয়মিত তালমিছরি সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। এই দুটি কারণের জন্য বাচ্চাদের জন্যও তালমিছরি খুব উপকারী।
কিডনি স্টোন এর জন্য: পেঁয়াজের রসের সাথে তালমিছরি মিশিয়ে কিছুদিন খেলে কিছুদিনের মধ্যেই প্রস্রাবের সাথে কিডনি স্টোন বেরিয়ে যায় । তালমিছরি কিডনির জন্য উপকারী।
তালমিছরিতে আছে প্রচুর পরিমাণে এসেনশিয়াল ভিটামিনস, মিনারেলস (ক্যালশিয়াম,পট্যাশিয়াম,আইরন,জিঙ্ক,ফসফরাস ইত্যাদি) আর আমাইনো এসিডস। একটি অল্প লভ্য ভিটামিন, বি ১২,যা মূলত আমিষাশী খাবারেই পাওয়া যায়,তা পাওয়া যায় এই তালমিছরিতে।
এ ছাড়াও এতে আছে ২৪ টি প্রাকৃতিক উপাদান,যার জন্য এটি প্রভূতভাবে আয়ুর্বেদিক ঔষধি তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়।
সর্দিকাশি হলেই 2/3 টি করে খেতে দিতে পারেন দুলালের তালমিছরি। কারণ, সর্দিকাশির ক্ষেত্রে তালমিছরির উপকারিতা যথেষ্ট।তালের গুড় থেকে দুলালের তালমিছরি তৈরি হওয়ায় এই মিছরির গুনাগুন অন্য তালমিছরির তুলনায় অনেকটাই বেশিই।
বাজারের নকল তালমিশ্রীর সাথে তুলনা করবেন না,নকল তালমিশ্রী ৬০-১২০ টাকার মধ্যে পাবেন।
Reviews
There are no reviews yet.