Description
গঠিত উপাদান
নারকেল তেলে রয়েছে অধিক মাত্রায় ফাইবার, খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিন। এতে রয়েছে “খধঁৎরপ অপরফ” নামের উপাদান যা নবজাতক শিশুর দুধের জন্য মায়ের শরীরে অত্যন্ত প্রয়োজন।
## ওজন কমাতে নারিকেল তেলের ৩ টি ব্যবহার ##
Coconut oil যখনই ওজন কমানোর জন্য সুপার ফুড সংক্রান্ত আলোচনা আসে নারিকেল তেলের (coconut oil)ব্যবহার তাদের মধ্যে একটি বেশ ভালো অবস্থানে আলোচিত হয়। প্রাকৃতিক উপাদানে সমৃদ্ধ নারিকেল তেল আমাদের শরীরের অতিরিক্ত মেদ (fat) বেশ যত্নসহকারে কমিয়ে দিতে সাহায্য করে।
বৈজ্ঞানিক গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে বিশ্বের ক্রান্তীয় সংস্কৃতির মানুষেরা তাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন হ্রাস করতে নারিকেল তেলের সহায়তা নিয়েছে। আসুন ওজন কমাতে নারিকেল তেলের ৩ টি উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক।
১। নারিকেল তেল আপনার শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করে (coconut oil increases our energy levels)
নারিকেল তেলের একটি অন্যতম উপাদান হলো মিডিয়াম চেইন ট্রাইগ্লিসেরাইড (medium-chain triglyceride) লিউরিক অ্যাসিড। যেটা এমন একটি ফ্যাটি অ্যাসিড যা অন্যান্য খাদ্য থেকে প্রাপ্ত ফ্যাট থেকে উপকারী। এই ফ্যাট আমাদের শরীরের খারাপ ফ্যাট গুলোকে নষ্ট করে অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন হ্রাস করে। সাথে সাথে আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে। আপনার দৈনন্দিন খাদ্যে দুই থেকে তিন টেবিল চামচ অরগানিক নারিকেল তেল যোগ করাতে আপনার শক্তি বৃদ্ধির সাথে সাথে ওজন কমাতে সরাসরি সাহায্য করে।
২। নারিকেল তেল দ্রুত ফ্যাট কমায় (coconut oil burns fat faster)
আপনি আপনার দৈনিক ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া কমিয়ে দ্রুত ফ্যাট কমিয়ে ফেলতে চান? তাহলে ঠিক জায়গাতেই আছেন। নারিকেল তেল গ্রহণ করাই আপনার শরীরের দ্রুত ফ্যাট কমে আসে। নারিকেল তেল গ্রহণ করাই আপনার হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম সঠিক রেখেই আপনার শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে আসে আর আপনার ওজন কাঙ্ক্ষিত হারে নিয়ন্ত্রনে আসে।
৩। হরমোন সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সাহায্য করে (balance your hormones)
সঠিক ব্লক বিল্ডিং ছাড়া সঠিকভাবে আপনার মেজাজ, থাইরয়েড ফাংশন, পরিপাক এবং বিপাক বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। আর এই সব কিছুর জন্য সঠিক হরমোনের সামঞ্জস্য বজায় রাখা জরুরী। নারিকেল তেল গ্রহণের ফলে আপনার শরীরে হরমোনের সামঞ্জস্য বজায় থাকে। আর এই সব প্রক্রিয়া যখন সঠিক রূপে পরিচালিত হয় তখন আপনার শরীরের ওজন জনিত সমস্যার এমনিতেই আপনার নিয়ন্ত্রনে চলে আসে।
নারিকেল তেল আমাদের শরীরে স্বাস্থ্যকর হরমোন নিঃসরণ বাড়িয়ে তোলে, যেটি আমাদের হজম প্রক্রিয়া, মানসিক চাপ ও উদ্রেক কমিয়ে আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করার সাথে সাথে কোমর, নিতম্ব ও উরুর মতো জায়গাগুলোর চর্বি কমিয়ে আনে। যে কারণে ওজন কমাতে নারিকেল তেল গ্রহণ করা দরকারি।
আমরা যদি আমাদের ভোজ্য তেলের জায়গাতে নারিকেল তেল অন্তর্ভুক্ত করি তাহলে এটি আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার সাথে সাথে আমাদের দেহের অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে আমাদের দেহের ওজন হ্রাস করবে।
## নারকেল তেলের আশ্চর্য ১০ গুণ ##
হাড়ের সুরক্ষায় কাজ করে নারকেল তেল ।
নারকেল তেল হচ্ছে এমন একটি খাবার যাকে বলা হয় ‘সুপার ফুড’। এর মধ্যে ফ্যাটি অ্যাসিডের চমৎকার সমন্বয় রয়েছে। নারকেল তেল মস্তিষ্কের কার্যক্রম ভালো রাখে, বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এর রয়েছে আরো অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ। অর্গানিক ফ্যাক্ট জানিয়েছে নারকেল তেলের আশ্চর্য স্বাস্থ্য উপকারের কথা।
১. ওষুধ হিসেবে নারকেল তেলকে আগে তেমন উপকারী বলা হতো না কারণ এর মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। মূলত নারকেল তেল হলো স্যাচুরেটেড ফ্যাটের একটি বড় উৎস, যার মধ্যে ৯০ শতাংশ ফ্যাটি এসিড সংযুক্ত রয়েছে। তবে নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ক্ষতিকারক নয়। নারকেল তেলের মিডিয়াম চেইন ফ্যাটি এসিড ভিন্নভাবে বিপাক হয়। এটা মস্তিষ্কের অসুখ আলঝাইমার প্রতিরোধ করে, দ্রুত শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। লিভারের ডাইজেসট্রিভ ট্যাক্ট ভালো রাখে।
২. সংক্রমণ প্রতিরোধ করে নারকেল তেলের ফ্যাটি এসিডে ৫০ শতাংশ ১২-কার্বন লিউরিক এসিড থাকে। যা বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসকে দূর করে সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে।
৩. হৃদরোগে অনেকেই মনে করেন নারকেল তেল হার্টের জন্য ভালো নয়। এর কারণ হলো এর মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। তবে গবেষকরা বলছেন, নারকেল তেল হার্টের জন্য ক্ষতিকারক নয়। এর মধ্যে থাকা ৫০ শতাংশ লিউরিক এসিড হৃদরোগ হওয়ার অনেক কারণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। যেমন : উচ্চ কোলেস্টেরল , উচ্চ রক্তচাপ। নারকেল তেল সবজির তেলের মতোই। নারকেল তেল ক্ষতিকর কোলেস্টেলের মাত্রা বাড়ায় না। এটা অ্যাথেরোসক্লেরোসিস প্রতিরোধ করে।
৪. ত্বকের যত্নে ত্বক ম্যাসাজের জন্য নারকেল তেল সব সময় ভালো। এটা সব ধরনের ত্বকে খুব ভালো ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে, এমনকি শুষ্ক ত্বকেও। ত্বকের বলিরেখা এবং ত্বক ঝুলে পড়া রোধে সাহায্য করে। সোরিয়াসিস, ডারমাটাইটিস, অ্যাকজিমা এবং ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত বিভিন্ন সামগ্রী তৈরিতে নারকেল তেল ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান থাকার কারণে এই তেল অকাল বার্ধক্য রোধেও কার্যকর।
৫. ওজন কমাতে ওজনাধিক্য পৃথিবীর একটি বড় সমস্যা। নারকেল তেল ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে ছোট এবং মধ্যম চেইনের ফ্যাটি এসিড যা বাড়তি ওজন দূর করতে সাহায্য করে। এটা হজমে সাহায্য করে এবং থাইরয়েড ও এন্ডোক্রাইন পদ্ধতির কার্যক্রম ভালো রাখে। মোটা মানুষদের ক্ষেত্রে ওজন কমাতে সাহায্য করে এটি। বিভিন্ন উপকূলবর্তী এলাকার লোকেরা রান্নায় নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করেন।
৬. রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় নারকেল তেল রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। অ্যান্টিমাইক্রোবাইয়াল লিপিডস, ল্যাউরিক এসিড, ক্যাপরিক এসিড এবং ক্যাপরিলিক এসিড যার মধ্যে অনেক রোগ প্রতিরোধক্ষমতা রয়েছে।
৭. হজমে সাহায্য করে রান্নায় নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়। এটি পরিপাক ক্ষমতাকে ভালো রাখে। এ ছাড়া পাকস্থলী এবং পরিপাক সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে।
৮. ডায়াবেটিস নারকেল তেল রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ইনসুলিন নিঃসরণে সাহায্য করে। এটা রক্তের গ্লুকোজকে ভালোভাবে ব্যবহারে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৯. হাড়ের সুরক্ষায় নারকেল তেলে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম, যা হাড় ভালো রাখে। মধ্য বয়সে অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
১০. দাঁতের যত্নে নারকেল তেলের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, যা দাঁতের জন্যও ভালো। এটি ক্ষয় রোধ করে দাঁতকে মজবুত রাখে। তবে যেকোনো খাবার নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখার আগে আপনার শরীরের অবস্থা বুঝে, চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
## খাদ্য হিসেবে নারকেল তেলের বিস্ময়কর উপকারিতা ##
নারিকেল তেল নাকি অন্যান্য সব তেলের চাইতে অনেকটাই আলাদা। কারণ এর ভেতরে আছে কিছু অদ্ভূত রকমের ক্ষমতা যা কিনা নানার কম মিরাকল ঘটাতে খুবই কার্যকর। বিশেষ করে ক্যান্সার, কিডনি পাথর, আর অতিরিক্ত ওজন থেকে দূরে থাকতে নারকেল তেলের কোন জুড়িই নেই। চলুন জেনে নেওয়া যাক। আর এর সাথে সাথে জানা যাক নারকেল তেলের অন্যান্য কিছু উপকারী দিকও। খাদ্য হিসেবে নারকেল তেলের উপকারিতা গুলো হলো-
হৃদরোগ কমানো নারকেল তেল কোলেস্টরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয় শরীরে। এটি এল,ডি,এল-এর মাত্রা কমিয়ে শরীরে বাড়িয়ে দেয় এইচ,ডি,এল-এর মাত্রা। ফলে কমে যায় হৃদরোগের ঝুকি।
ওজন কমাতে সাহায্য করা নারকেল তেলের আরেকটি জাদুকরী দিক হলো এটি এক সপ্তাহেই আপনার ওজন কমাতে অত্যন্ত সাহায্য করে থাকে।– বলে থাকেন স্বাস্থ্যগুরু জোসেফ মারকোলা। নারকেল তেল ওজন কমাতে সাহায্য করে- এটা প্রায়ই বলা হয়ে থাকে। কিন্তু আসলে কি তাই? তিন মাসের একটি গবেষণা চালায় সেন্ট ওঙ্গি এবং ফলাফলে দেখা যায় যেসব মানুষ এই তিন মাসে নারকেল তেল খেয়েছেন, অন্য তেল গ্রহীতাদের চাইতে তাদের ওজন কমেছে চার পাউন্ড বেশী। এম,সি,টির কারণেই এমনটা হয় বলে অনেকের ধারণা।
শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমতে না দেওয়া নারকেল তেলে থাকে মিডিয়াম চেইন ট্রিগলিসেরাইডস বা এম,সি,টি, যেখানে অন্যসব তেলে থাকে লং চেইন ট্রিগলিসেরাইডস বা এল,সি,টি। মিডিয়াম চেইন ট্রিগলিসেরাইড স্নেহ পদার্থকে অন্ত্র থেকে সরাসরি যকৃতে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে এর বেশিরভাগটাই সেখানেই পুড়িয়ে ফেলে। অন্যদিকে এল,সি,টি সেই স্নেহ পদার্থগুলোকে জমা করে শরীরের বিভিন্ন অংশে ফ্যাট টিস্যু হিসেবে। ফলে এম,সি,টি হওয়ায় নারকেল তেল শরীরে স্নেহপদার্থ জমতে না দিয়ে পুড়িয়ে ফেলে এবং শরীরকে রাখে চর্বিমুক্ত।
আলঝেইমারের প্রতিরোধ সারা বিশ্বে বয়স্কদের জন্যে একটি ভীতি মূলক রোগ হল আলঝেইমার, যেটা কিনা খুব সহজেই কমিয়ে দেয় একজন মানবশরীরের গ্লুকোজ গ্রহণের ক্ষমতা। আর এটা প্রতিরোধ করা সম্ভব একমাত্র শরীরে কেটন এর পরিমান বৃদ্ধি করে। যা কিনা নারকেল তেল সচরাচর করেই থাকে।
ক্যান্ডি তৈরীতে ক্যান্ডি! যার নাম শুনলেই জিভে জল আসে ছেলে-বুড়ো সবারই- সেই ক্যান্ডি প্রস্তুতিতেও দরকার হয় নারকেল তেলের। নারকেল তেলের মধ্যে স্নেহ পদার্থ পরিপূর্ণ মাত্রায় বিদ্যমান। প্রায় ৯০%, অন্যদিকে যেখানে সয়াবন আর অলিভ তেলে এর পরিমাণ ১৫%, গরুর মাংসে ৫০%, মাখনে ৬৩%। আর এজন্যেই নারকেল তেল খুব সহজেই শক্ত হয়ে যায়, জমে যায়। যেটা কিনা ক্যান্ডি প্রস্তুতকারীদের জন্যে সুবিধাজনক। তাই বিভিন্ন ক্যান্ডি প্রস্তুত করতে কারিগরেরা নারকেল তেলকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
ইনফেকশন থেকে বাচাঁতে ইনফেকশন, ইনজুরি থেকে বাচঁতে। নারকেল তেলের ৫০% স্নেহ পদার্থই ১২- কার্বন লোরিক এসিড। নারকেল তেল পরিপাক হবার সময় মনোলোরিয়াম নামক এক ধরনের পদার্থ উত্পাদন করে। আর এই দুই পদার্থ এক হয়ে নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ইনফেকশন হওয়া থেকে শরীরকে বাচাঁয়। এছাড়াও একজিমার সমস্যা দূর করতে, শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে এবং হরমোনের উত্পাদন বাড়াতেও সাহায্য করে নারকেল তেল।
বয়সের ছাপ দূরীকরণ নারকেল তেলের আরেকটি উপকারিতা হচ্ছে চেহারা থেকে বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করা। * সৌন্দর্যবৃদ্ধির উপাদান হিসেবে নারকেল তেলের উপকারিতা আমাদের প্রায় সবারই জানা। ১. নারিকেল তেল উদ্বিগ্নতা এবং অস্থিরতা দূর করতে সাহায্য করে। ২. চোখের মেক-আপ তুলতে সাহায্য করে। ৩. মাতৃত্বজনিত দাগ দূর করতে। এছাড়া নারকেল তেল ব্যবহার করা যায় লোশন, লিপজেল হিসেবেও। এতসব কাজের বাইরেও নারকেল তেল আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত হয় আরো নানা কাজে।
## টিপ ফর লেডিস ##
নারিকেল তেল ত্বকে ব্লিচ ও ক্লিনজারের কাজ করে। নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করলে ত্বকে ব্রনের সমস্যা দূর হবে এবং ব্রনের দাগ ও ক্ষত ম্লান হবে। ত্বক নমনীয় করতে নারিকেলের তেল বেশ জরুরি এবং র্যাশের সমস্যা সমাধানেও নারকেল তেল খুবই উপকারী। ত্বকের কালো ছোপ ছোপ দাগ থাকলে সেসব জায়গায় নারিকেল তেল দিয়ে নিয়মিত ম্যাসাজ করলে দাগটি হালকা হয়ে যায়।
কার্যকারিতা
নারিকেল তেল প্রাকৃতিক আন্ডার আই ক্রিমের কাজ করে। নারিকেল তেলের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে জমিয়ে প্রতিদিন রাতে শোবার আগে চোখের নিচে লাগালে কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।
ফেটে যাওয়া ত্বকের লাবণ্য ফিরিয়ে আনতে নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত নারকেল তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে ত্বকের পানিশূন্যতা দূর হয়।
ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষায়ও নারিকেল তেলে বেশ উপকারি।
চেহারায় বয়সের ছাপ দূর করে নারিকেল তেল।
Reviews
There are no reviews yet.